ছন্দে লিওনেল মেসি
ম্যাচের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই তাঁর ছোট পাস ধরে বক্সে ক্রস বাড়ান মুকিয়েলে। সেই ক্রস ধরে গোল করে যান একিতিকে। মেসি-নেইমাররা (Neymar) চেষ্টা করলেও এর পরে গোলের সুযোগ খুব একটা তৈরি করতে পারেননি। কারণ অ্যাঙ্গার্সের প্লেয়াররা অত্যন্ত সংঘবদ্ধভাবে রক্ষণ সামলাচ্ছিলেন। প্রসঙ্গত, চোটের কারণে এদিন ছিলেন না কিলিয়ান এমবাপে (Kylian Mbappe)।
দ্বিতীয়ার্ধে চাপ বাড়ায় পিএসজি (PSG)। শেষ পর্যন্ত ৭১ মিনিটের মাথায় হার স্বীকার করে অ্যাঙ্গার্সের রক্ষণ। মেসি এদিন খেলছিলেন সেন্টার অ্যাটাকিং মিডিয়াম পোজিশনে। প্রয়োজন মতো ডান দিক বাঁদিক করছিলেন। নেইমার এবং একিতিকের সঙ্গে ওয়ান টাচ খেলে বক্সে ঢুকে পড়েন। পাস পেয়ে ঠান্ডা মাথায় বল গোলে রাখেন। কিন্তু অফসাইডের কারণে সেই গোল বাতিল হয়। এরপর ভার (VAR) প্রযুক্তি দেখে রেফারি গোলের পক্ষে রায় দেন।
এরপর ৮২ মিনিটের মাথায় মেসির দুরন্ত পাসে গোল করেন নেইমার। কিন্তু এক্ষেত্রে নেইমার পরিষ্কার অফসাইডে ছিলেন। গোল বাতিল হয়ে যায়। এই জয়ে দ্বিতীয় স্থানে থালা লেনসের থেকে ৬ পয়েন্ট এগিয়ে লিগ টেবিলের শীর্ষে রয়েছে পিএসজি।