ওজোনস্তর হল ওজন গ্যাস (O3)-এর সমন্বয়। স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের মধ্যে ১৫-৩০ কিমি উচ্চতায় ওজোন স্তর অবস্থিত। এই স্তর সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষণ করে। বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। এই স্তরের পুরুত্ব স্থানভেদে এবং মৌসুমভেদে কমবেশি হয়। করোনা নিয়ে গত দু'বছর ধরেই সমস্যায় জর্জরিত স্বাস্থ্যক্ষেত্র। এরই মধ্যে আবহাওয়ারও বিপুল পরিবর্তন ঘটেছে। মূলত কলকাতায়। যা চিন্তা বাড়াচ্ছে তা হল ওজন স্তরের আধিক্য বৃদ্ধি। যা আগামী দিনে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
শীতকালে ওজনের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় তবে তা প্রতি কিউবিক মিটারে ১০০ মিলিগ্রাম করে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকায় এমনটাই বলা হয়েছে। যদিও দূষণ নিয়ন্ত্রক পর্ষদের আধিকারিক জানিয়েছেন শীতকালে ওজনের আধিক্য বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে গাড়ির ধোঁয়া থেকে নির্গিত কার্বন বাতাসে মিশে সেই ঘনত্ব আরও বাড়িয়ে দেয় যা সাধারণ চোখে ধোঁয়াশার আকার নেয়।
অন্যদিক, স্কুলে ‘গ্রুপ-সি’ বা তৃতীয় শ্রেণির কর্মীদের জন্য কতগুলি পদ ফাঁকা ছিল, তাতে ক’জনকে নিয়োগ করা হয়েছে বা এই মুহূর্তে প্যানেলে ক’জনের নাম রয়েছে, সে সমস্ত তথ্য কমিশনের কাছ থেকে জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট। এ সব তথ্য জানিয়ে নতুন করে একটি হলফনামা জমা দেওয়ার জন্য মঙ্গলবার কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানিতে আদালতে হলফনামা দিয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে, এসএসসি-র কাছ থেকে সুপারিশপত্র পেয়েই তারা নিয়োগ-প্রক্রিয়া কার্যকর করেছিল। এই আবহে হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণ, পর্ষদের এই হলফনামার পর নিয়োগ সংক্রান্ত প্রক্রিয়ায় এসএসসি-র ভূমিকা প্রশ্নের মুখে পড়ছে। তৃতীয় শ্রেণির কর্মী-নিয়োগ নিয়ে যাবতীয় তথ্য দিতে এসএসসি-কে নতুন করে একটি হলফনামা জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।