বিশ্ব ক্রিকেটে বিসিসিআইয়ের রাজ!

A G Bengali
আইসিসির বার্ষিক আয়ের ৪০ শতাংশই ঢোকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড অর্থ্যাত্ বিসিসিআই ঘরে?  ২০১৬ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত জয় শাহ-রা পেয়েছেন প্রায় ৩৩২২ কোটি টাকা। আট বছরের হিসেব দূরে রেখে যদি শুধু এক বছরে বিসিসিআইয়ের পাওনা টাকার হিসেব করা যায়, তবে টাকা অঙ্কটা দাঁড়াবে ৪১৬ কোটিতে। এত টাকা আর কোনও বোর্ড পায় না বিশ্ব ক্রিকেটে। তবে টাকার অঙ্কটা আরও বাড়তে পারে বলে জানা যাচ্ছে।
এবার থেকে বোর্ডের প্রস্তাবিত আর্থিক মডেল অনুযায়ী আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ ভাগ পাবে বিসসিআই। সেক্ষেত্রে ২০২৪ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যে প্রতি বছরই ভারতের আয় হতে পারে প্রায় ১৮৯৫ কোটি টাকার কাছাকাছি। এমনটাই প্রস্তাব দিয়েছে আইসিসি।
বছর দশেক আগে আইসিসির পূর্ণ সদস্যদের মধ্যে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ভারতকেও বড় অঙ্কের টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর থেকে বিসিসিআই সবসময় বেশি অর্থ দাবি করে এসেছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের মতো অবদান বিশ্ব ক্রিকেট আর কোন দেশের কাছে নেই। জানা যাচ্ছ, পরবর্তী চার বছরে আইসিসি প্রতি বছরে প্রায় ৫০০০ কোটি টাকা আয় করতে পারে। সেখান থেকে ৩৮.৫ শতাংশ টাকা আদৌ ভারত পায় কিনা তা সময়ের অপেক্ষা। বিসিসিআই থেকে এই প্রস্তাব দেওয়া হলেও এখনও পর্যন্ত এ বিষয় কিছু জানায়নি আইসিসি।

অন্যদিকে, কথায় আছে টেবিল টেনিসের শহর শিলিগুড়ি। তবে টেবিল টেনিস ছাড়াও অন্যান্য খেলাতেও ক্রমশ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে যাচ্ছেন এই জেলার খেলোয়াড়রা। ক্রিকেটে ঋদ্ধিমান সাহা, রিচা ঘোষ যেমন রয়েছেন পাওয়ার লিফটিংয়েও শিলিগুড়ির সুনাম রয়েছে জাতীয় স্তরে। এবার যোগাসনেও উঠে এল শিলিগুড়ির ছেলেমেয়েরা। সম্প্রতি নেপালে আন্তর্জাতিক যোগাসন প্রতিযোগিতায় প্রশিক্ষক শিব হাজরার নেতৃত্বে শিলিগুড়ির বেশ কয়েকজন পদক জিতেছিল। এবার প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে গিয়েও পদক জিতলেন অনেকে। শুক্রবার ঢাকাতে অনুষ্ঠিত বঙ্গীয় মৈত্রী ইন্টারন্যাশনাল যোগা কাপে শিলিগুড়ির ওষ্কার যোগা এন্ড স্পোর্টস অর্গানাইজেশনের ৭ ছাত্রছাত্রী অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ছয় জনই জেতেন পদক। এগারো থেকে সতেরো বছর ছেলেদের বিভাগে প্রথম স্থান অধিকার করে সোনা জিতেছে শিলিগুড়ির ছেলে জুয়েল রায়। পঁচিশ বছরের ঊর্ধ্বে মেয়েদের বিভাগেও সোনা হাসিল করেছেন শিলিগুড়িরই চন্দ্ৰা মল্লিক।

Find Out More:

Related Articles: