টুইট করে দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেন তিনি। গত বিধানসভা নির্বাচনে (Assembly Election) বেহালা পশ্চিম (Behala West) কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন নায়িকা। বেশ কয়েকদিন ধরেই দলের বিরুদ্ধে চাপা ক্ষোভ দানা বেঁধেছিল তাঁর মনে। এদিন টুইটে (tweet) সেই ক্ষোভই উগড়ে দিলেন তিনি। টুইটে লেখেন, 'বিজেপি নামক যে রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিলাম সেই দলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করলাম।' বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের উদ্যোগের অভাবই দল ছাড়ার মূল কারণ বলে জানান নায়িকা।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর বিজয় সমাবেশে রূপাঞ্জনা মিত্রের মতোই আমন্ত্রিত ছিলেন শ্রাবন্তী। কিন্তু তিনি সেখানে উপস্থিত হননি। তখন তাঁর অনুপস্থিতি নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছিল যে, তিনি বিজেপি ছাড়ার কথা ঘোষণা না করে মুখ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে আসতে চান না। যদিও এ বিষয়ে শ্রাবন্তী নিজে কোনও মন্তব্য করেননি। একুশের নীলবাড়ির লড়াইয়ের ঠিক আগে, ১ মার্চ, বিজেপি-তে যোগ দেন শ্রাবন্তী। বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে তাঁকে প্রার্থী করে বিজেপি। কিন্তু তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে হেরে যান তিনি। এখানেই শেষ নয়। হারের পর ‘অসম্মান’ জোটে তাঁর। কখনও বিরোধী দল, কখনও বা নিজের দলের কর্মীরা তাঁকে ঘিরে নানা মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। বেহালা পশ্চিম কেন্দ্রে তাঁকে প্রার্থী করে বিজেপি। কিন্তু তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে হেরে যান তিনি। এখানেই শেষ নয়। হারের পর ‘অসম্মান’ জোটে তাঁর। কখনও বিরোধী দল, কখনও বা নিজের দলের কর্মীরা তাঁকে ঘিরে নানা মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ।