চেন্নাইও এ বার পয়েন্ট তালিকায় টপকে গেল কলকাতাকে। অথচ কলকাতা প্রতিযোগিতার শুরুর দিকে ছিল এক নম্বরে। রবিবার খেলার শেষে চেন্নাই এবং কলকাতা—দু’দলেরই পয়েন্ট ১১ ম্যাচে ৮। কিন্তু রান রেটে কলকাতাকে পিছনে ফেলে দিল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির দল। দিল্লিকে বড় ব্যবধানে হারানোর সুবাদে চেন্নাইয়ের নেট রান রেট হল ০.০২৮। অন্যদিকে শ্রেয়স আয়ারদের নেট রান রেট -০.৩০৪। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে রয়েছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। ১১ ম্যাচে লোকেশ রাহুলদের সংগ্রহ ১৬ পয়েন্ট। সম সংখ্যক ম্যাচে একই পয়েন্ট পেলেও নেট রান রেটের বিচারে দ্বিতীয় স্থানে হার্দিক পাণ্ড্যর গুজরাত টাইটান্স। লখনউয়ের নেট রান রেট ০.৭০৩ আর গুজরাতের ০.১২০। ১১ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। একটি ম্যাচ বেশি খেলে অর্থাৎ ১২টি ম্যাচ খেলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরেরও সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। এ ক্ষেত্রেও নেট রান রেটে এগিয়ে রয়েছেন সঞ্জু স্যামসনরা। রাজস্থানের নেট রান রেট ০.৩২৬ আর ফ্যাফ ডুপ্লেসিদের -০.১১৫।
অন্যদিকে, এই মরশুমে হাসারঙ্গাকে ১০ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় দলে নিয়েছে আরসিবি। প্রতি ম্যাচেই নিজের ছাপ রাখছেন তিনি। ম্যাচের পর হাসারঙ্গা বলছেন, "আমি উইকেট-টেকিং বোলার। আমার দলও সেটাই ভাবে। আমি প্রচুর ডট বল করি। চেষ্টা করি উইকেট নেওয়ার। দলে এটাই আমার ভূমিকা। আমি সত্যি খুশি এই মুহূর্তে যে জায়গায় আমি আছি। আমি মাঝের দিকের ওভারে উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষকে চাপে রাখার চেষ্টা করি। চলতি আইপিএলে শ্রীলঙ্কার চারজন ক্রিকেটার খেলছে। মহেশ থিকশানা (চেন্নাই), দুষ্মন্ত চামিরা (লখনউ), ভানুকা রাজাপক্ষ (পঞ্জাব) ও আমি। শ্রীলঙ্কা দলের তিন প্রধান বোলারই খেলছে। আমাদের জন্য় আইপিএল অভিজ্ঞতা ভাল। শ্রীলঙ্কায় গিয়ে কাজে লাগবে।"