কাঁধের চোটের জন্য আইপিএল খেলতে পারবেন না শ্রেয়স। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ চলাকালীন চোট পান তিনি। সেই চোট এতটাই গুরুতর যে পাঁচ মাস মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে তাঁকে। মঙ্গলবার নেট মাধ্যমে দলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। প্রেস বিবৃতিতে দিল্লি ক্যাপিটালসের সভাপতি কিরণ কুমার গ্রান্ধি বলেন, ‘‘শ্রেয়সের অধিনায়কত্বে আমাদের দল নতুন একটা উচ্চতায় উঠেছিল। ওকে আমাদের মনে পড়বে। ওর অনুপস্থিতিতে ঋষভ অধিনায়কত্ব করবে। আমি ওর সাফল্য কামনা করি। আশা করব শ্রেয়সও দ্রুত সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরবে।’’
অন্যদিকে, এবার প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ইরফান পাঠানও কোভিড পজিটিভ হলেন। Irfan Pathan একটি টুইট করে জানিয়েছেন, এক্ষেত্রে তাঁর কোনও পূর্বলক্ষণ দেখা যায়নি। ছত্রিশ বছরের ইরফান জানান, তিনি বাড়িতেই আইসোলেশনে থাকবেন। শুধু তাই নয়, তিনি অনুরোধ করেছেন, এই সময়-পর্বে যাঁরা যাঁরা তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন দয়া করে তাঁরাও যেন নিজেদের কোভিড টেস্টটি করিয়ে নেন। প্রসঙ্গত, ইরফানের আগেই কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar), ইউসুফ পাঠান (Yusuf Pathan) এবং মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান বদ্রীনাথ (Subramaniam Badrinath)। কেন এই ভাবে ক্রিকেটাররা একের পর এক কোভিড আক্রান্ত হচ্ছেন, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সংশ্লিষ্ট মহল। তা হলে কি 'রোড সেফটি সিরিজ'ই এর জন্য কোনও ভাবে দায়ী? আরও পড়ুন: ভারতীয় দলের সঙ্গে ৮৭ সালে হোলি খেলার স্মৃতিচারণে পাক ক্রিকেটার, Viral সেই মুহূর্ত এই প্রশ্ন উঠছে কারণ, দর্শকপূর্ণ স্টেডিয়ামে রোড সেফটি সিরিজের (Road Safety World Series) ফাইনাল শেষ হওয়ার পরেই সচিন তেন্ডুলকরের (Sachin Tendulkar) করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনা গিয়েছিল। আক্রান্ত হওয়ার পরেই একটি টুইটে সচিন লেখেন, 'কোভিডকে দূরে রাখার জন্য আমি নিয়মিত কোভিড পরীক্ষা করাচ্ছিলাম এবং সব রকমের সতর্কতা অবলম্বন করছিলাম।' সচিনও জানিয়েছিলেন, তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন। পাশাপাশি তাঁর পাশে থাকার জন্য তিনি সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীকে ধন্যবাদ জানান।