শুক্রবার ভোর ৫.১৫ নাগাদ কেঁপে উঠল শহরের বেশিরভাগ অংশ। ন্যাশানাল সিসমোলজি সেন্টারের মত অনুযায়ি ভূমিকম্পের (Earthquake)কেন্দ্র স্থল ছিল ভারত মায়নমার সীমান্ত৷ কলকাতায় এই ভূমিকম্প (Kokata Earthquake)৩ সেকেন্ড স্থায়ী হয়৷ মাটির ১২ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের (Earthquake) উৎসস্থল৷ মণিপুর, মিজোরাম, অসম, ত্রিপুরাতেও ভালোরকম কম্পন অনুভূত হয়৷
উত্তরবঙ্গে অনেকে দাবি করেছেন, কয়েক মুহূর্তের জন্য তাঁরাও কেঁপে উঠেছেন। তবে পশ্চিমবঙ্গে কম্পনের মাত্রা তেমন জোরালো ছিল না। ভূমিকম্পের উৎসস্থল থেকে কাছে হওয়ায় উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, মণিপুর এবং মেঘালয়ে কম্পন জোরালো ছিল। এছাড়াও গুয়াহাটি-সহ অসমের বিস্তীর্ণ অংশ অনুভূত হয়েছে কম্পন। উত্তরবঙ্গে অনেকে দাবি করেছেন, কয়েক মুহূর্তের জন্য তাঁরাও কেঁপে উঠেছেন। তবে পশ্চিমবঙ্গে কম্পনের মাত্রা তেমন জোরালো ছিল না। ভূমিকম্পের উৎসস্থল থেকে কাছে হওয়ায় উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, মণিপুর এবং মেঘালয়ে কম্পন জোরালো ছিল। এছাড়াও গুয়াহাটি-সহ অসমের বিস্তীর্ণ অংশ অনুভূত হয়েছে কম্পন। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় কম্পন অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেটের মতো জায়গা কেঁপে উঠেছে। একটি ইউরোপীয় ভূতাত্ত্বিক সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ঢাকার মতো জায়গার মানুষরা কম্পন টের পেয়েছেন। ভারতের পাশাপাশি বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় কম্পন অনুভূত হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেটের মতো জায়গা কেঁপে উঠেছে। একটি ইউরোপীয় ভূতাত্ত্বিক সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ঢাকার মতো জায়গার মানুষরা কম্পন টের পেয়েছেন। ভূমিকম্পের উৎসস্থল থেকে ১৮৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চট্টগ্রামের এক বাসিন্দাকে সংবাদসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, 'বেশ জোরালো কম্পন হয়েছে।'