দীপাবলির দিন রাত ৯.২২ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তুখড় রাজনীতিবিদ সুব্রত মুখোপাধ্যায়। আর তারপরেই শোকে বিহ্বল দলীয় নেতৃত্ব থেকে চেনা বৃত্তের মানুষরা। তবে রাজ্য রাজনীতি (Politics) তাঁর কাছে যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, ঠিক তেমনই তাঁর কাছে প্রিয় ছিল গড়ের মাঠ। এহেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় (Subrata Mukherjee) অবশেষে থামলেন। যে ময়দান, যে প্রিয় মোহনবাগান (Mohun Bagan) তাঁর হৃদয়ের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল সেই ক্লাবের থেকে কিছু দূরে এসএসকেএম হাসপাতালে যুদ্ধ হারলেন সবুজ-মেরুনের সহ-সভাপতি। ময়দানের সঙ্গে জড়িত কোনও ব্যক্তির প্রয়াণ হলে ক্লাবের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়ে থাকে। গঙ্গাপাড়ের ক্লাব মোহনবাগানও সেই রীতি মেনে চলছে। এ দিন ক্লাবের সচিব সৃঞ্জয় বসুর সঙ্গে অর্থসচিব দেবাশিস দত্ত এবং প্রাক্তন ফুটবলার সত্যজিত চট্টোপাধ্যায়। শেষ বারের মতো সুব্রতবাবুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর দেহ সবুজ-মেরুন পতাকায় মুড়িয়ে দেন মোহনবাগান কর্তারা।
অন্যদিকে, অনুব্রত মণ্ডল বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। আমার শোকপ্রকাশের কোনও ভাষা নেই। আর দলের বড় ক্ষতি হয়ে গেল।’ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি থেকেও এসেছে নানা শোকবার্তা। আজ তাঁর অন্ত্যোষ্টি হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে। এই আবহে প্রয়াত মন্ত্রীর সঙ্গে নিজের সম্পর্ক নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে দেখা গেল এই দাপুটে নেতাকে। ‘অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। আমার শোকপ্রকাশের কোনও ভাষা নেই। আর দলের বড় ক্ষতি হয়ে গেল।’ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি থেকেও এসেছে নানা শোকবার্তা। আজ তাঁর অন্ত্যোষ্টি হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে। এই আবহে প্রয়াত মন্ত্রীর সঙ্গে নিজের সম্পর্ক নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে দেখা গেল এই দাপুটে নেতাকে।