কেন্দ্রের অধীনস্থ সংস্থা ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই)-র একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি জানিয়েছে, দুই থেকে ১৮ বছর বয়সিদের কোভ্যাক্সিনের টিকা দেওয়া যাবে। সেপ্টেম্বরে কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা পর্ব শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে এই টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক। চলতি মাসের গোড়ায় সে সংক্রান্ত ফলাফল ডিসিজিআই-এর কাছে জমা দিয়েছেন তারা। যাবতীয় ফলাফল পর্যালোচনার পর মঙ্গলবার তাতে ছাড়পত্র দিল ডিসিজিআই। প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির সহযোগিতায় কোভ্যাকসিন তৈরি করেছে হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক। সেপ্টেম্বরে কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা পর্ব শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে এই টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক। চলতি মাসের গোড়ায় সে সংক্রান্ত ফলাফল ডিসিজিআই-এর কাছে জমা দিয়েছেন তারা। যাবতীয় ফলাফল পর্যালোচনার পর মঙ্গলবার তাতে ছাড়পত্র দিল ডিসিজিআই। প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজির সহযোগিতায় কোভ্যাকসিন তৈরি করেছে হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক। তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে এই টিকা ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকারিতা দেখিয়েছে।
কেন্দ্রের ছাড়পত্র মিললেও জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য কোভ্যাক্সিনকে এখনও অনুমোদন দেয়নি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। যদিও ভারত বায়োটেক কর্তৃপক্ষের দাবি, কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষা পর্বের যাবতীয় তথ্যই এবং ফলাফল গত ৯ জুলাই হু-র কাছে পাঠানো হয়েছে। শিশুদের জন্য এই টিকা উপযুক্ত কি না, তা পর্যালোচনা করতে হু-র অন্তত সপ্তাহ ছয়েক সময় লাগে বলে সূত্রের খবর। তবে জুলাইয়ের শেষেই সেই পর্যালোচনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে হু।