এবার ঠাকুর দেখতে এই নিয়মগুলি মানতে হবে
* গতবছর থেকেই পুজোর আনন্দ ভার্চুয়ালি দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বহু আয়োজক। সন্ধিপুজো থেকে অষ্টমীর অঞ্জলি, সবটাই অনলাইনে দেখানোর চেষ্টায় রয়েছে বহু পুজো কমিটি। গোটা বিশ্ব জুড়ে বাঙালির কাছে পুজোর সুবাস ছড়িয়ে দেওয়ার এটাই সেরা রাস্তা। এবারেও সেই পরিকল্পনা থাকছে।
* ফোরাম ফর দুর্গোৎসব সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে করোনা টিকার প্রথম ডোজ না নেওয়া থাকলে মণ্ডপে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ। এমনকী এও বলা হয়েছে যে, পুজো কমিটির সদস্যদের করোনা টিকার জোড়া ডোজ আবশ্যক।
* প্যান্ডেলের প্রবেশ পথ যতটা সম্ভব প্রসস্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রবেশ পথের দু’ধার ঘিরতে হবে বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে। রাতের বদলে দিনে ঠাকুর দেখায় উৎসাহিত করতে হবে মানুষকে।
* মণ্ডপে প্রবেশের জন্য মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবহার বাধ্যতামূলক।
* মণ্ডপে কঠোর ভাবে দূরত্ব বিধি মেনে চলতে হবে। প্যান্ডেল বা তার চারদিকে কোনও ভাবেই যাতে ভিড় না হয় সেদিকেও চোখ রাখতে হবে পুজো কমিটিকে।
* প্রসাদে কাটা ফল দেওয়া নিষিদ্ধ করেছে ফোরাম ফর দুর্গোৎসব। দিতে হবে গোটা ফল।
* বিধি মানা হচ্ছে কি না তার ওপর নজরদারির জন্য মোতায়েন করতে হবে ভলান্টিয়ার।
* প্রতিমা নিরঞ্জনের সময়েও সীমিত সংখ্যক সদস্যদের নিতে হবে। এক্ষেত্রেও পুজো কমিটিকেই নজর রাখতে হবে। মণ্ডপে আগত দর্শনার্থীদের মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের ব্যবহার নিশ্চিত করতেই হবে।