গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৪২৪ জন। কমেছে সংক্রমণের হারও। শেষ ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমণের হার এসে দাঁড়িয়েছে ১৫.৫৯ শতাংশে। তবে যে হারে সংক্রমণ কমছে, সে হারে কমছে না মৃত্যু। সোমবার রাজ্যে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১৩১। মঙ্গলবার সেই সংখ্যাটা বেড়ে হয়েছে ১৩৭। গত ২০ এপ্রিল শেষ ৯ হাজারের ঘরে ছিল দৈনিক সংক্রমণ। তার পর তা বাড়তে থাকে হু হু করে। এ বার জুন মাস শুরুর দিনেই সেই অঙ্ক সাড়ে ৯ হাজারের কাছাকাছি এসে ঠেকল।
অন্যদিকে, ২ মে ফলপ্রকাশ হয়েছিল। ১ জুন রাজ্যসভার 'ঘরওয়াপসি' হল স্বপন দাশগুপ্তের (Swapan Dasgupta)। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৮০ উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তি জানিয়েছে, স্বপন দাশগুপ্ত যাওয়ার পর তাঁর আসনটি খালি ছিল। ওই আসনে ২০২২ সালের ২২ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁকে পুনর্মনোনীত করা হল। রাজ্যসভার ইতিহাসে এটা বেনজির ঘটনা বলে টুইট করেছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ (Jairam Ramesh)। তাঁর কথায়,''১৯৫২ সালে রাজ্যসভা গঠিত হওয়ার পর এমন ঘটনা প্রথম বলে আমার ধারণা।'' ২০১৬ সালে রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদ হন স্বপন দাশগুপ্ত (Swapan Dasgupta)। গত বিধানসভা ভোটে তাঁকে তারকেশ্বর কেন্দ্রের টিকিট দেয় বিজেপি। সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা না দিয়ে তাঁর ভোটে লড়াই নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। তৃণমূল শিবির থেকে দাবি করা হয়েছিল, সংবিধানের দশম তফসিল অনুযায়ী রাজ্যসভার মনোনীত সদস্য শপথগ্রহণের ৬ মাস পর কোনও রাজনৈতিক দলে যোগ দিলে বাতিল হবে সাংসদ পদ। পদত্যাগ করেন স্বপন। তবে ভোটে জিততে পারেননি।