ঙ্গলবার রাতে খাবারও খেয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার সকালে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বুদ্ধদেবকে ইতিমধ্যেই রেমডেসিভির ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৮০-র কাছাকাছি অক্সিজেন মাত্রা নিয়ে মঙ্গলবার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল বুদ্ধদেবকে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আপাতত তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ৯২ শতাংশ। বাইপ্যাপের সাহায্যে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক। হার্টের গতি মিনিটে ৫৬। কিছুটা ঝিমুনি ভাব রয়েছে তাঁর। তবে ডাকলে সাড়া দিচ্ছেন বুদ্ধদেব।
তবে মঙ্গলবার সকালে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উডল্যান্ডসে ভর্তি হওয়ার পর ফের একবার তাঁকেও নিয়ে আসা হল হাসপাতালে। সূত্রের খবর, মীরা ভট্টাচার্যের শারীরিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক না হলেও, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের জন্যই তাঁকে মূলত হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। বাড়ি ফেরার জন্য নাছোড়বান্দা আবদার জুড়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। অস্থির হয়ে উঠেছেন তিনি। এদিকে, বুদ্ধদেব হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছিলেন মীরা ভট্টাচার্য। সে কারণেই তাঁকে ফের একবার উডল্যান্ডসে নিয়ে আসা হয়েছে। সূত্রের খবর, একই ফ্লোরে রাখা হয়েছে তাঁদের দু'জনকে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর শারীরিক অবস্থা। দু'জনেই এখনও করোনায় আক্রান্ত। এদিকে, বুদ্ধদেব হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছিলেন মীরা ভট্টাচার্য। সে কারণেই তাঁকে ফের একবার উডল্যান্ডসে নিয়ে আসা হয়েছে। সূত্রের খবর, একই ফ্লোরে রাখা হয়েছে তাঁদের দু'জনকে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর শারীরিক অবস্থা। দু'জনেই এখনও করোনায় আক্রান্ত। এদিকে, বুদ্ধদেব হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছিলেন মীরা ভট্টাচার্য। সে কারণেই তাঁকে ফের একবার উডল্যান্ডসে নিয়ে আসা হয়েছে। সূত্রের খবর, একই ফ্লোরে রাখা হয়েছে তাঁদের দু'জনকে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর শারীরিক অবস্থা। দু'জনেই এখনও করোনায় আক্রান্ত।