বাংলায় সংক্রমণ সাড়ে ৮ হাজারের কাছাকাছি পৌঁছে গেলেও এখনও তেমন বড় কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করেনি সরকার। সোমবারই ঘোষণা করা হয়েছে, মঙ্গলবার থেকে বন্ধ থাকবে স্কুল। গরমের ছুটি এগিয়ে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সবাইকে সচেতন করব, কিন্তু ভয় দেখাবো না। এই সাংবাদিক বৈঠক থেকে কোনও রাজনৈতিক কথা নয়। এখনই লকডাউনের কোনও চিন্তা নেই। লকডাউন করলেই সব কমে যাবে? মানুষকে একটু সময় দিতে হবে না? বাইরে থেকে হাজার হাজার লোক আসছে, করোনা সেখানেও ছড়াচ্ছে। লকডাউন করলে তো মানুষের কষ্ট হবে।
পাশাপাশি এদিন মমতা আরও জানান, ভোট প্রচার অনেকটাই কাটছাঁট করেছি। মানুষের পাশে রয়েছি। আমি বলেইছি তিন দফার ভোট এক দফায় করে দিতে। এছাড়া অনেক জয়গা এমন রয়েছে যা নির্বাচন কমিশন নিয়ে নিয়েছে। যেমন কোনও জায়গায় হয়তো মেডিসিন রাখা ছিল তা নিয়ে নেওয়া হয়েছে। গীতাঞ্জলী স্টেডিয়াম নিযে নেওয়া হয়েছে . ওখানে আমরা ৪ হাজার লোক রাখতে পারতাম। ভোটের জন্য নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম নিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে এইসব জায়গা আমাদের কমাতে হবে। ভোট অন্য দল প্রচার করছে। তাদের কী হবে? মমতা বলেন, অন্যরা কী করব তা বলতে পারবে না। তবে যত তাড়াতাড়ি ভোট শেষ হবে তত তাড়াতাড়ি আমরা কোভিড নিয়ন্ত্রণে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারব। নাইট কার্ফু কোনও সমাধান নয়। সরকারি হাসপাতালগুলিতে ৪ হাজার কোভিডে বেড বাড়বে।