রঞ্জি ট্রফির ইতিহাসে এই প্রথম কোনো দলের প্রথম নয়জন ব্যাটসম্যানই অর্ধশতরানের গণ্ডি পেরোলেন। রঞ্জি ট্রফির কোয়ার্টার ফাইনালে ঝাড়খন্ডের বিরুদ্ধে এই রেকর্ড গড়লেন বাংলার ব্যাটসম্যানরা। বাংলার হয়ে নয়জন ব্যাটসম্যান ব্যাট করতে নামেন এবং প্রত্যেকেই করেন অন্ততপক্ষে ৫০। ঝাড়খন্ডের বিরুদ্ধে বাংলার হয়ে ওপেন করেন অভিষেক রামন ও অভিমন্যু ঈশ্বরণ। রামন করেন ৬১ ও অভিমন্যু ৬৫। এরপর অনবদ্য শতরান করেন সুদীপ ঘরামি, করেন ১৮৬। চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ঝকঝকে ১১৭ করেন অনুষ্টুপ মজুমদারও। এরপর মনোজ তিওয়ারি ৭৩, অভিষেক পোড়েল ৬৮, শাহবাজ আহমেদ ৭৮, সায়ন মন্ডল ৫৩ ও আকাশদীপ ৫৩ রান করেন। এরমধ্যে আকাশদীপ ১৮ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন।
অন্যদিকে, আইপিএলে ছন্দে ছিলেন না অ্যারন ফিঞ্চ। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে পাঁচটি ম্যাচ খেলে করেছিলেন মাত্র ৮৬ রান। সেই ফিঞ্চই দেশের জার্সিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেই স্বমহিমায়। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১০ উইকেটে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। ডেভিড ওয়ার্নার (অপরাজিত ৭০) এবং ফিঞ্চের (অপরাজিত ৬১) আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের দাপটে ছয় ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। কী ভাবে এত দ্রুত চেনা ছন্দে ফিরলেন ফিঞ্চ? সে কথা না জানালেও ওয়ার্নার দিয়েছেন অন্য তথ্য। তাঁরা কী ভাবে সব সময় একে অন্যকে সাহায্য করার চেষ্টা করেন, তা জানিয়েছেন। আইপিএলে ওয়ার্নার ছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসে। তবু তিনি নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন কলকাতার ফিঞ্চের সঙ্গে। ওয়ার্নার জানিয়েছেন, সব সময়ই তাঁদের দু’জনের যোগাযোগ থাকে। আইপেএলের সময়ও ছিল। জাতীয় দলের সতীর্থ রান না পাওয়ায় মেসেজ করে কিছু পরামর্শ দেন তিনি।