কালীঘাটের স্কাইওয়াকের জন্য ৩০০ কোটি টাকা খরচ হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমি প্রতি বছর পয়লা বৈশাখের আগের দিন পুজো দিতে আসি। এ বারও এসেছি। তারাপীঠ উন্নয়ন পর্ষদ গড়ে আমরা সেখানকার উন্নয়ন করেছি। অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম, গঙ্গাসাগর মন্দিরের ক্ষেত্রেও আমরা কাজ করেছি। দক্ষিণেশ্বরে স্কাইওয়াক করে, হকার ভাইদের পুনর্বাসন দিয়েছি। কালীঘাটে স্কাইওয়াক তৈরি হচ্ছে। তার জন্য আমরা ৩০০ কোটি টাকা খরচ করছি।’’ স্কাইওয়াক নির্মাণ অনেক আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে। যে কারণে কালীঘাটের বহু দোকনদার ও হকারকে কলকাতা পুরসভার উদ্যোগে যতীন দাস পার্কে অস্থায়ী দোকান করে দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, স্কাইওয়াক তৈরি হয়ে গেলে দোকানদার ও হকারদের আবার এখানে বসার সুযোগ করে দেওয়া হবে।
অন্যদিকে, SSC নিয়োগ 'দুর্নীতি' মামলার তদন্তে এবার ED। 'আর্থিক দুর্নীতি'র তদন্ত করবে ইডি। CBI-এর এফআইআরের সূত্র ধরেই তদন্ত করবে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টোরেট। CBI-এর FIR-এর সূত্র ধরে এফআইআর করবে ইডিও। 'আর্থিক দুর্নীতি'র উৎস খুঁজবে ED। নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে বলে অনুমান কেন্দ্রীয় এই সংস্থার। সেটারই খোঁজ চালাবে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টোরেট। তদন্তপ্রক্রিয়া শুরুর জন্য ইতিমধ্যেই CBI-এর থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছে ইডি। তদন্তের জন্য পৃথক দলও গঠন করেছে ED। ED সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লি থেকে ইতিমধ্যেই নির্দেশ চলে এসেছে। দিল্লি থেকে নির্দেশ আসার পরই তৎপরতা শুরু হয়েছে। বাগ কমিটিতে থাকা প্রত্য়েকের সম্পত্তির খতিয়ানও দেখা হবে।