ছ'বছর পর তৃণমূল কংগ্রেসের ‘প্রত্যাবর্তন’ ঘটল শিখা মিত্রের (Sikha Mitra)। যদিও প্রয়াত কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্রের স্ত্রী'র দাবি, কখনও তৃণমূল ছাড়েননি। স্রেফ সামান্য মতবিরোধ হওয়ার কারণে ঘাসফুল শিবির থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে আবারও ফিরে এসেছেন। রবিবার শিখা মিত্রের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়ে মালা রায় বলেন, "বঙ্গ জননী'তে ভাল পদ দেওয়া হবে শিখা মিত্রকে। তিনি কাজ করবেন।" শিখা মিত্র (Sikha Mitra) বলেন, "আমি কোনও দিন তৃণমূল ছাড়িনি। মতানৈক্য হতেই পারে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমায় শ্রদ্ধা করে। মমতা নিজে ফোন করে খোঁজ নিয়েছে। ওঁর ইচ্ছে পূরণ করলাম।" এর আগে তৃণমূলেরই বিধায়ক ছিলেন শিখা মিত্র (Sikha Mitra)। তবে, মতানৈক্যের কারণে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয়।
২০১১ সালেও তৃণমূলের টিকিটেই চৌরঙ্গী কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন সোমেন-জায়া৷ ২০১৪ সালে অবশ্য তৃণমূল ছাড়ার সময় বিধায়ক পদেও ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি৷ পাশাপাশি, চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি-র প্রার্থী তালিকা জায়গা পেয়েছিলেন শিখা মিত্র। তাঁর নামও ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল দিল্লি থেকে৷ যদিও তিনি বিজেপি প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনও সম্মতি দেননি বলেই দাবি করেছিলেন শিখা দেবী৷ যদিও তিনি বিজেপি প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনও সম্মতি দেননি বলেই দাবি করেছিলেন শিখা দেবী৷ শেষে চৌরঙ্গী কেন্দ্রে প্রার্থী বদল করে বিজেপি। এমনকী তাঁর সঙ্গে বিজেপির কোনও যোগ নেই বলেও দাবি করেছিলেন তিনি।