বিজিবির তথ্যে অবৈধ বাসিন্দাদের ফেরার ইঙ্গিত

Biswas Riya

ভারতে এনআরসি নিয়ে ধন্দের মধ্যে যে বাংলাদেশে ফেরার হিড়িক লেগেছে, কার্যত স্বীকার করে নিলেন বিজিবি-র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, বৈধ কাগজ ছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে ঢোকার সময়ে গোটা বছরে প্রায় এক হাজার জন ধরা পড়েছেন। তার মধ্যে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসেই ধরা পড়েছেন ৪৪৫ জন।

দিল্লিতে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ডিজি-র সঙ্গে পাঁচ দিন বৈঠকের পরে ঢাকায় ফিরে এ দিন সাংবাদিক বৈঠক করেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর ডিজি সাফিনুল। সে দিনই তিনি নতুন সংখ্যার কথা জানান। এর আগে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে বিজিবি-প্রধান জানিয়েছিলেন, ২০১৯-এর গোটা বছরে কাগজপত্র ছাড়া ভারত থেকে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার সময়ে ৩০০ জন ধরা পড়েছিলেন। তাঁরা সকলেই বাংলাদেশের নাগরিক। কাজের খোঁজ বা অন্য প্রয়োজনে অবৈধ ভাবে ভারতে গিয়েছিলেন। এনপিআর বা সিএএ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এবং অবৈধ বসবাসকারীদের বাংলাদেশে ফেরার পিছনে সেটা কারণ নয়— এমন মন্তব্য করেছিলেন সাফিনুল। এর পরে ঢাকায় ফিরেও সাফিনুল একই কথা বলেন। দাবি করেন, এনআরসি বা সিএএ-র সঙ্গে ভারত থেকে বাংলাদেশিদের ফিরে আসার সম্পর্ক নেই। কিন্তু বিজিবি-প্রধানের দেওয়া সংশোধিত তথ্য সে দিকেই ইঙ্গিত করছে। 

মেজর জেনারেল সাফিনুল এ দিন বলেন, দুনিয়ার সব দেশের সীমান্তরক্ষীদের মতো তাঁদেরও কাজ সীমান্ত পাহারা দেওয়া। বৈধ কাগজ ছাড়া কেউ বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করলে তাঁরা আটক করেন। ২০১৯-এ নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে ভারত থেকে সীমান্ত পেরিয়ে ঢোকার সময়ে ৪৪৫ জন ধরা পড়েছিলেন। গোটা বছরে সংখ্যাটি ছিল প্রায় ১০০০। বিজিবি-প্রধান বলেন, ‘‘বৈধ কাগজ না-থাকলেও খোঁজ নিয়ে দেখা গিয়েছে ধরা পড়া লোকেরা সকলেই বাংলাদেশের নাগরিক। কাজকর্ম, চিকিৎসা বা আত্মীয়দের 

 

 

Find Out More:

Related Articles: